কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন
ই পি আই কর্মসূচীঃ
** কর্মসূচীর নামঃ সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচী
** কর্মসূচী বাসত্মবায়নকারীঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা এবং তাহার আওতাধীন সকল স্বাস্থ্য কর্মী।
** অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারীঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।
** লক্ষ্য ও পদ্ধতিঃ শিশুদের ১০টি রোগের বিরম্নদ্ধে প্রতিরোধ টিকা প্রদান ও ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর মাধ্যমে রাতকানা রোগ ও অপুষ্টি প্রতিরোধ। মায়েদের কে টিটি টিকার মাধ্যমে মা এবং নবজাতক শিশুর টিটেনাস প্রতিরোধ ব্যবস্থা। মায়েদের-কে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে মায়েদের এবং নবজাতক শিশুদের ভিটামিন এ এর ঘাটতি পুরন। মূল লক্ষ্য হচ্ছে, শিশু ভোগামিত্ম এবং মৃত্যুহার কমানো।
** আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীঃ ১৫-৪৯ বৎসরের সকল মহিলা এবং ০- ৬০মাস বয়সী সকল শিশু।
ই পি আই শিশুদের টিকা দিয়ে প্রতিরোধযোগ্য রোগ সমূহ:
১। যক্ষা
২। পোলিও
৩। ফিথেরিয়া
৪। হুপিং কাশি
৫। ধনুষ্টংকার
৬। হেপাটাইপিস-বি
৭। হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা-বি জনিত রোগ
৮। হাম
৯। নিউমোকক্কাল জনিত নিউমোনিয়া
১০। রুবেলা
জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন:
** ভিটামিন-এ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং শিশু তৃত্যুর ঝুকি কমায়।
** ৬ মাস পর পর বছরে ২ বার ক্যাম্পেইন চলাকালীন- ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী সকল শিশুকে ১টি নীল রঙ্গের ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল খাওয়াতে হবে।
** ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী সকল শিশুকে ১টি করে লাল রঙ্গের ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল খাওয়াতে হবে।
কৃমি নিয়ন্ত্রণ কার্মসূচী:
** স্কুল ভিত্তিক বছরে ২বার কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহে সকলে মিলে কৃমির ঔষধ খাওয়া
** কৃমি সংক্রমণের কারণ: ১। হাত না ধুয়ে খাওয়া, ২। কাচা ফলমূল না ধুয়ে খাওয়া, ৩। খালি পায়ে চলাফেরা করা, ৪। পায়খানার পর সাবান দিয়ে হাত না ধোয়া।
** কৃমি সংক্রমণের অসুবিধা: ১। অপুষ্টি ও রক্তস্বল্পতা, ২। শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হওয়া।
ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য পরিচর্যা কার্যক্রম:
** নিয়মিত ২ বার দাত ব্রাশ করা।
** সপ্তাহে কমপক্ষে ১ বার নখ কাটা।
** যেখানে সেখানে থুথু-কাশি না ফেলা ও মল-মূত্র ত্যাগ না করা।
** হাচি-কাশির সময় মুখে হাত বা রুমাল ব্যবহার করা।
বিদ্যালয় ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা কার্মসূচী:
** বিদ্যালয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচী চলছে।
** এ কর্মসূচীতে নিজের উচ্চতা, ওজন ও দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা।
** অন্যান্য সকলকে ও বিদ্যালয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য উতসাহিত করা।
এ আর আই কর্মসূচীঃ
** কর্মসূচীর নাম - এ আর আই।
** কর্মসূচী বাস্তবায়নকারীঃ তত্বাবধায়ক/ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তাসহ প্রতিষ্ঠানের সকল ডাক্তার,
** চিকিৎসা সহকারী, ফার্মাসিষ্ট, নার্স ।
** অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী - স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, ইউনিসেফ ।
** লক্ষ্যও পদ্ধতি - শিশুদের নিউমোনিয়া এবং শ্বাসনালী প্রদাহ জনিত রোগের চিকিৎসা এবং প্রকোপ কমানো।
** আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীঃ সকল শিশু।
টিবি এবং লেপ্রোসী কন্ট্রোল কর্মসূচীঃ
** কর্মসূচীর নামঃ যক্ষ্মা ও লেপ্রোসী কন্ট্রোল কর্মসূচী।
** কর্মসূচী বাসত্মবায়নকারীঃ ব্র্যাক এবং স্বাস্থ্য বিভাগ যৌথভাবে।
** অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারীঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়।
** লক্ষ্যও পদ্ধতিঃ মূল লক্ষ্য হচ্ছে ওপেন কেইস সনাক্ত করে চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে রোগের বিসত্মার নিয়ন্ত্রন করা।
** আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীঃ বাংলাদেশের সকল জনগোষ্ঠী।
আর্সেনিক কর্মসূচীঃ
** কর্মসূচীর নামঃ আর্সেনিকোসিস রোগ নির্ণয় কর্মসূচী ।
** কর্মসূচী বাস্তবায়নকারীঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা এবং তাহার আওতাধীন সকল স্বাস্থ্য কর্মী।
** অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারীঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়।
** লক্ষ্য ও পদ্ধতিঃ মূল লক্ষ্য হচ্ছে আর্সেনিকোসিস রোগ নির্ণয় এবং তাহার চিকিৎসা প্রদান।
** আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীঃ সকল জনগোষ্ঠী।
এ ছাড়াও অন্যান্য সকল ধরনের রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস